সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের লাল পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত

সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য বিশেষ সুবিধার লাল পাসপোর্ট বাতিল হতে যাচ্ছে। সরকারের নতুন নীতিমালার অধীনে, সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের আর লাল পাসপোর্ট ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হবে না  



দেশ রূপান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘বাতিল হচ্ছে সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের লাল পাসপোর্ট’।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ক্ষমতাচ্যুত সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো বা চুক্তি বাতিল হওয়া কর্মকর্তাদের লাল পাসপোর্ট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।


পাসপোর্ট অধিদপ্তর ইতিমধ্যেই এই পাসপোর্ট বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছে, বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।



লাল পাসপোর্ট সাধারণত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, তাদের পরিবারের সদস্যদের এবং উচ্চতর সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য প্রদান করা হয়। এই পাসপোর্টধারীরা বিদেশে ভ্রমণের সময় ভিসার প্রয়োজন পড়ে না এবং সংশ্লিষ্ট দেশে অবতরণের পর অন-অ্যারাইভাল ভিসা পান।


বর্তমানে দেশে কত সংখ্যক লাল পাসপোর্ট রয়েছে তা জানা সম্ভব হয়নি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতে লাল পাসপোর্টের মাধ্যমে ভিসা ছাড়াই অবস্থান করছেন। পাসপোর্ট বাতিল হলে তাকে বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে এবং ভারতকে এই বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হতে পারে।




কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম: ‘বৃষ্টি ও ঢলে ডুবছে আট জেলা’


প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে আসা ঢলের পানিতে দেশের আট জেলা বন্যাকবলিত হয়েছে। এই জেলার মধ্যে ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার এবং খাগড়াছড়ি রয়েছে।


এসব জেলায় প্রায় সব নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, যার ফলে সড়ক ভাঙন এবং পানি ওঠার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা কিছু এলাকাতে মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন।


ফেনী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বন্যার পানিতে ডুবে এক অন্তঃসত্ত্বা সহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে।


ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের চারটি নদীতে পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে একটি বাঁধ খুলে দেওয়ার পর তীব্র বেগে পানি বাংলাদেশে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে কয়েকশ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে এবং লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে এবং রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, পুকুর, ফসলের জমি, ও মাছের ঘের তলিয়ে গেছে।


**প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে: ‘শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে শীর্ষ পদে পদত্যাগের হিড়িক’**


শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, বাংলাদেশের স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষসহ শীর্ষ পদে নিয়োজিত শিক্ষক ও কর্মকর্তারা পদত্যাগ করতে শুরু করেছেন। এসব পদে অধিকাংশ নিয়োগ বিগত সরকারের আমলে করা হয়েছিল।


বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন যে, প্রায় ৪৫টি বিশ্ববিদ্যালয় এখন অভিভাবকহীন অবস্থায় রয়েছে। এই অভিভাবকহীনতার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে না এবং নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়নি।


শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা উল্লেখ করেছেন, বিগত সরকারের আমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পদের জন্য নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে দলীয় আনুগত্য থাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে দলের স্বার্থ প্রাধান্য পেয়ে আসছে। এর ফলে, ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনগুলি ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলে প্রভাব বিস্তার করেছে।


শিক্ষা উপদেষ্টার মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ব্যক্তিত্ব, এবং প্রশাসনিক দক্ষতার ভিত্তিতে শিক্ষকদের একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। এই তালিকা অনুযায়ী, যত দ্রুত সম্ভব প্রধান প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন নিয়োগ দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ দলীয়ভিত্তিক প্রশাসন থেকে মুক্তি পেতে চান বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।



প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকার দেশের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা বিশ্লেষণ করে একটি শ্বেতপত্র তৈরি করতে যাচ্ছে। এই শ্বেতপত্রের উদ্দেশ্য হলো অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করা এবং এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) গ্রুপিংয়ের কারণে বাংলাদেশ যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে তা মোকাবিলা করা।


অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শ্বেতপত্র প্রস্তুতির জন্য গঠিত একটি প্যানেলের প্রধান হবেন। এই প্যানেলে অন্যান্য অর্থনীতিবিদ ও বিশিষ্ট নাগরিকরা অন্তর্ভুক্ত থাকবেন। সিটিজেনস প্ল্যাটফর্ম ফর এসডিজি’র আহ্বায়ক এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করে কমিটির সদস্যদের নির্বাচন করবেন।


এই কমিটি ৯০ দিনের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের সুপারিশসহ প্রতিবেদন হস্তান্তর করবে।


বলা হচ্ছে, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পের কারণে গত দেড় দশক ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।


মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম: ‘এনটিএমসি যেভাবে নজরদারি করতো’


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিকভাবে কাউকে হেনস্তার জন্য টার্গেট ব্যক্তির মোবাইল ফোনে আড়িপাতা হতো। ব্যক্তিগত বা স্পর্শকাতর আলোচনা প্রথমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস করা হতো, এবং তারপর এসব বিষয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবহার করে ছড়িয়ে দেওয়া হতো। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো এই কাজে নিয়োজিত ছিল।


এই নজরদারি কার্যক্রম ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) এর মাধ্যমে পরিচালিত হতো। গত ১৫ বছরে হাজারেরও বেশি কল রেকর্ড ফাঁস হওয়ার দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা। শুধু রাজনৈতিক নেতারাই নয়, সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে সেসব ব্যক্তির কল রেকর্ডও ফাঁস করা হয়েছে।


এনটিএমসি'র বিরুদ্ধে নাগরিকদের মোবাইলে আড়িপাতা, নজরদারি রাখা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি এবং ই-মেইলে আড়িপাতার অভিযোগ উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে এনটিএমসি বিলুপ্তির দাবি উঠেছে।


২০০৮ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মোবাইল অপারেটরদের অর্থায়নে ডিজিএফআই ভবনে ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টার (এনএমসি) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা ২০১৩ সালে এনটিএমসি নাম পায়।


**নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম: ‘ইসলামী ব্যাংককে এস আলমের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক’**


প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে এবং ব্যাংকটি এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, ইসলামী ব্যাংকের প্রায় সব শেয়ার এস আলম গ্রুপ এবং তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দখলে ছিল।


বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকটির পরিচালনার জন্য অস্থায়ীভাবে স্বাধীন পরিচালক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া, সরকার চট্টগ্রাম ভিত্তিক এস আলম গ্রুপ এবং ইসলামী ব্যাংকের সহযোগীদের কাছে থাকা সমস্ত শেয়ার বাজেয়াপ্ত করেছে এবং সেই শেয়ার বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছে। 


বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ইতিমধ্যেই গ্রুপ নিয়ন্ত্রিত ছয়টি ব্যাংকে শেয়ার হস্তান্তর বা বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে। এর আগে, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ১৮ আগস্ট এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টও জব্দ করেছে।


২০১৭ সালে, এস আলম গ্রুপ জামায়াত-ই-ইসলামীর সাথে যুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষমতাচ্যুত করার অজুহাতে একটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সহায়তায় ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছিল। গত সাত বছরে, গ্রুপটি বিভিন্ন বেনামে ব্যাংক থেকে ৭৫ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা ব্যাংকের মোট ঋণের অর্ধেক।


**যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম: ‘বিদ্যুৎ খাতে লুটপাটের মহোৎসব: বিপুর মাফিয়া সিন্ডিকেট’**


প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎ খাতে অনিয়ম ও দুর্নীতি এতটাই বিস্তৃত হয়েছে যে এটি লুটপাটের মহোৎসব হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে। এসব অপকর্মের পেছনে একটি মাফিয়া সিন্ডিকেট রয়েছে, যার নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।


প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসে এসব অপকর্মকে নির্বিঘ্ন করার জন্য যাদের ভূমিকা ছিল, তাদের মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, সাবেক মুখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ এবং আহমেদ কায়কাউস উল্লেখযোগ্য।


যুগান্তরের অনুসন্ধানে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রতিটি ধাপ—যথা পরিকল্পনা, সাইট পরিদর্শন, মেশিনপত্রের অনুমোদন ইত্যাদি—এই সিন্ডিকেটকে টাকা দিতে হতো। পিডিবি চেয়ারম্যান কিংবা মন্ত্রীর স্বাক্ষর হলে সেই স্বাক্ষরের পাশে সিল দেওয়ার জন্যও ঘুষ দিতে হতো। 


অতিরিক্তভাবে, লোভনীয় কমিটিতে পছন্দসই কর্মকর্তাদের নিয়োগ, পদোন্নতি ও পোস্টিংয়ের মাধ্যমেও এই চক্র কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। বিভিন্ন কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্যও এ সিন্ডিকেট মোটা অঙ্কের টাকা গ্রহণ করেছে।


**বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম: ‘নৃশংসতার ঘটনা তদন্তে আজ ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের কারিগরি দল’**


প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান চলাকালে গত জুলাই ও অগাস্টের শুরুতে দেশে সংঘটিত নৃশংসতার ঘটনা তদন্তের জন্য জাতিসংঘের একটি কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল আজ ঢাকায় আসছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।


জাতিসংঘের জেনেভা মিশন থেকে তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলটি আজ ঢাকায় পৌঁছাবে। তারা তদন্ত সংক্রান্ত প্রাথমিক মূল্যায়নের জন্য সপ্তাহখানেক বাংলাদেশে অবস্থান করতে পারেন। তাদের সফরের পর ঢাকায় আসবে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন।


১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর এই প্রথম মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে বাংলাদেশে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ।




আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম: ‘প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির ক্ষমতায় ভারসাম্য আনার চিন্তা’

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশের শাসনব্যবস্থায় আইন, বিচার ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্যের কথা বলা হলেও বাস্তবে দেশের প্রধানমন্ত্রীই সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী।


এবার অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমিয়ে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব ও ক্ষমতা বাড়ানোর ব্যাপারে ভাবা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে সরকারের প্রভাবশালী মহলে আলোচনা চলছে বলে খবর প্রকাশ করেছে আজকের পত্রিকা।


গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রের প্রভাবশালী একটি প্রতিষ্ঠানের সভায় প্রধানমন্ত্রীর ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য আনার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। তবে বিশ্লেষকদের মতে, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমিয়ে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানোসহ সার্বিক ক্ষমতা কাঠামোতে ভারসাম্য আনা বিদ্যমান সংবিধানের আওতায় সম্ভব নাও হতে পারে।


এ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হতে পারে, এবং নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য নির্বাচনের মাধ্যমে গণপরিষদ গঠনও করতে হতে পারে। জনগণের কাছে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করা ও ক্ষমতায় ভারসাম্য আনার জন্য সংবিধানের বড় সংস্কার প্রয়োজন হতে পারে।

No comments:

Powered by Blogger.

Cookies Consent

This website uses cookies to offer you a better Browsing Experience. By using our website, You agree to the use of Cookies

Learn More